কর্মশালায় জানানো হয়, ফ্যাক্টরিংয়ের ব্যবহারের ফলে দেশীয় আমদানিকারকরা তুলনামূলক কম খরচে আমদানি করতে পারবেন। ফলে ফ্যাক্টরিং ব্যবহারে আমদানি ও রফতানিকারক উভয়েই সুফল পাবেন।
কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আহমেদ জামাল। বিশেষ অতিথি ছিলেন—অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকার্স, বাংলাদেশ এর চেয়ারম্যান এবং ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান। সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও বিআইবিএম-এর মহাপরিচালক মহা. নাজিমুদ্দিন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নর আহমেদ জামাল বলেন, ‘বাংলাদেশ ব্যাংক অব্যাহতভাবে রফতানি এবং আমদানিকারকদের আর্থিক ও আনুষঙ্গিক অন্যান্য সেবা দিয়ে যাচ্ছে। ফ্যাক্টরিং ব্যবহারে আমদানি ও রফতানিকারক উভয়েই সুফল পাবেন। এসব দিক বিবেচনায় বাংলাদেশ ব্যাংক দুইটি কমিটি গঠন করেছে; একটি কোর কমিটি ও আরেকটি টেকনিক্যাল কমিটি। দুটি কমিটিই ফ্যাক্টরিংয়ের বিভিন্ন দিক বিশ্লেষণ করছে।’
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও বিআইবিএম’র মহাপরিচালক মহা. নাজিমুদ্দিন বলেন, ‘ওপেন অ্যাকাউন্ট ট্রেডের নন-এলসি মেথডে ব্যাংক এবং করপোরেট প্রতিষ্ঠানগুলো কিছু চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হচ্ছে। এসব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় ফ্যাক্টরিং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে।’
ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘অর্থনৈতিক কার্যক্রমে ফ্যাক্টরিং গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। বিশেষ করে এসএমই খাত এক্ষেত্রে বিশেষ সুবিধা পেতে পারে।’