প্রতিবেদনটিতে বলা হয়েছে, মূলধনের অভাবে গ্রামাঞ্চলের মানুষের ভেতরকার সহজাত উদ্যোক্তা শক্তি উন্মোচিত হতে পারে না। এতে তারা সহজেই মানব পাচার ও বঞ্চনার শিকার হয়ে পড়ে। এই প্রতিবেদনে শোষণমুক্ত, উপযুক্ত ও নিরাপদ অর্থায়ন আধুনিক দাসত্ব ও মানব পাচার থেকে দরিদ্র মানুষকে অনেকটাই দূরে রাখতে পারে বলে সুপারিশ করা হয়।
উল্লেখ্য, আধুনিক দাসত্ব ও মানব পাচার অবসানের লক্ষ্যে আর্থিক খাতকে বৈশ্বিক প্রচেষ্টার কেন্দ্র হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে গত বছর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের বৈঠকে গঠিত হয় কমিশনটি। কমিশনের চেয়ারপার্সন ছিলেন জাতিসংঘ-সহায়তাপুষ্ট প্রিন্সিপল্স ফর রেস্পননিবল ইনভেস্টমেন্ট এর প্রধান নির্বাহী মিস ফিয়োনা রেনল্ড্স। কমিশনের আহ্বায়ক ছিলেন লিচটেনস্টাইনের প্রধানমন্ত্রী মি. অ্যাড্রিয়ান হ্যাসলার।