বাংলাদেশে কার্যরত সকল তফসিলি ব্যাংকের প্রধান নির্বাহীদের কাছে পাঠানো প্রজ্ঞাপনে বলা হয়, ব্যাংকিং খাতে করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব এবং কমিউনিটি ট্রান্সমিশন রোধে বিশেষ পরিস্থিতিতে কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ, নিরবচ্ছিন্ন জরুরি ব্যাংকিং সেবা নিশ্চিতকরণ, অনলাইন ব্যাংকিং সেবা জোরদার করা, রোস্টারিংয়ের মাধ্যমে অফিসের কার্যক্রম সম্পন্ন করা, প্রযোজ্য ক্ষেত্রে কোয়ারেন্টিন ছুটি প্রদান, পারস্পরিক দূরত্ব বজায় রাখা এবং কর্মক্ষেত্রে স্বাস্থ্যবিধি পরিপালনসহ বিভিন্ন নির্দেশনা প্রদান করা হয়েছিল। দেশের অর্থনৈতিক গতিশীলতা স্বাভাবিক করার উদ্দেশে নতুন করে কয়েকটি সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।
সেগুলো হলো ব্যাংকসমূহ নিরবচ্ছিন্নভাবে স্বাভাবিক ব্যাংকিং কার্যক্রম পরিচালনা করবে। ঝুঁকিপূর্ণ, করোনায় আক্রান্ত কর্মকর্তা-কর্মচারী ও সন্তানসম্ভবা নারীরা চিকিৎসকের প্রত্যয়নপত্র দাখিল করে অফিসে আগমন থেকে বিরত থাকবেন এবং ব্যাংকগুলোর সান্ধ্যকালীন এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সাপ্তাহিক ছুটিকালীন শুক্রবার ও শনিবার কার্যক্রম স্বাভাবিক নিয়মে আগের মতো পরিচালিত হবে।