বাংলাদেশে বিনিয়োগ করার আগ্রহকে স্বাগত জানিয়ে তিনি বলেন, ‘বাংলাদেশে একটি ক্রমবর্ধমান অর্থনীতির দেশ। এ দেশের অর্থনীতির আকার দিনে দিনে বড় হচ্ছে। জাপান আমাদের পরীক্ষিত বন্ধু। এ ধরনের বিনিয়োগ আমাদের বন্ধনকে আরও সুদৃঢ় করবে।’
সমঝোতা স্বাক্ষরের বিষয়ে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, সেপ্টেম্বর মাসের শেষদিকে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হতে পারে।
জাপান ব্যাংক ফর ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন, এলএনজি টার্মিনাল, এলপিজি টার্মিনাল, গ্যাস পাইপলাইন, বিদ্যুৎ উৎপাদন, গ্যাস মিটার, নবায়নযোগ্য জ্বালানি, জলবিদ্যুৎ, জ্বালানি দক্ষতা, পাওয়ার সিস্টেম মাস্টারপ্ল্যান প্রভৃতি খাতে বিনিয়োগে আগ্রহ প্রকাশ করে। তারা সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষরের প্রস্তাব মন্ত্রণালয়ে পাঠিয়েছে। জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগ তাদের জন্য প্রযোজ্য ক্ষেত্রে বিনিয়োগে একমত প্রকাশ করেছে।
ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় এ সময় উপস্থিত ছিলেন জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের সিনিয়র সচিব মো. আনিছুর রহমান, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব এ কে এম ফজলুল হক, জাপান ব্যাংক ফর ইন্টারন্যাশনাল কো-অপারেশন-এর পরিচালক অকায়া ইয়োশিয়ো, উপ-পরিচালক মরিমতো সইচিরো ও লোন অফিসার আসাই মিঝোকি।