বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন’ (বাপা) ও ‘বাংলাদেশ পরিবেশ নেটওয়ার্ক’ (বেন) যৌথভাবে এ সম্মেলনের আয়োজন করে।
অর্থমন্ত্রী বলেন, মানবসম্পদের উন্নয়নের মাধ্যমে আমাদের এই যোগ্যতা অর্জন করতে হবে। এ জন্য পরিকল্পিত কর্মসূচি গ্রহণ করা দরকার। এ ব্যাপারে থাইল্যান্ড ও মালদ্বীপের শিক্ষাকে কাজে লাগানোর প্রচেষ্টা চালানো হচ্ছে। পরিবেশ আন্দোলনে তরুণদের এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, বাংলাদেশের পরিবেশ আন্দোলনে যারা সম্পৃক্ত, তাদের সবার চুল সাদা হয়ে গেছে। এই আন্দোলনকে এগিয়ে নিতে কালো চুলের মানুষ বাড়াতে হবে।
বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ-এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সম্মেলনে অন্যাণ্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের সহ-সভাপতি ড. নজরুল ইসলাম, অধ্যাপক ফিরোজ আহমেদ, বাপার সাধারণ সম্পাদক ডা. মো. আব্দুল মতিন প্রমুখ। সম্মেলনে উপকূল অঞ্চলের ১০০ প্রতিনিধিসহ দেশ বিদেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধি ও বিজ্ঞানীরা অংশ নিয়েছেন। এ সম্মেলনে নির্ধারিত বিষয়ে ৮২টি প্রবন্ধ বা পত্র উপস্থাপন ও এর ওপর আলোচনা করা হবে।
অধ্যাপক আবদুল্লাহ আবু সায়ীদ বলেন, সুন্দরবনের ঘাড়ের ওপর কয়লাভিত্তিক তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ গ্রহণযোগ্য হতে পারে না। তিনি বলেন, দেশের এক-চতুর্থাংশ জায়গা জুড়ে আমাদের সমুদ্র উপকূল বিস্তৃত। দেশের এক-পঞ্চমাংশ জনগণ এখানে বসবাস করে। অথচ এ অঞ্চল অবহেলিত। এখানে যথেষ্ট উন্নয়ন দরকার। তবে এই উন্নয়নের নামে প্রকৃতি ও পরিবেশের ছাড় দিয়ে নয়।
/ জিএম/এমএনএইচ/