রুফটপ সোলারের প্রসারে আইএসএ আরও অবদান রাখতে পারে

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, নবায়নযোগ্য জ্বালানির মধ্যে বাংলাদেশে সোলারের উজ্জ্বল সম্ভাবনা রয়েছে। অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে জমির পরিমাণ হ্রাস করা অপরিহার্য। ভাসমান সোলারের সম্ভাব্য স্থান বিচক্ষণতার সঙ্গে নির্বাচন করতে হবে। রুফটপ সোলারের ব্যাপক প্রসারে আইএসএ আরও অবদান রাখতে পারে। বিচ্ছিন্ন চরাঞ্চলে সোলার বিদ্যুৎ আরও বৃদ্ধি করা হবে। ভাসানচরসহ দেশের বড় বড় চরে যৌথভাবে কাজ করা যেতে পারে।

২ মার্চ প্রতিমন্ত্রীর বাসবভনে ইন্টারন্যাশনাল সোলার অ্যালাইয়েন্সের (আইএসএ) মহাপরিচালক ড. অজয় মাথুর সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। এ সময় তিনি এসব কথা বলেন।

মন্ত্রণালয়ের পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

আইএসএ’র মহাপরিচালক ২ মার্চ অনুষ্ঠিত আইএসএ’র প্রথম স্টিয়ারিং কমিটির সভায় আলোচ্য বিষয় ও সিদ্ধান্তগুলো প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদকে অবহিত করেন। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে ৯টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হবে। যার মধ্যে ৬টিতে ৫ লাখ ৪১ হাজার মার্কিন ডলার খরচ হবে। ভাসমান সোলার প্রকল্পের প্রাক্কলিত মূল্য নির্ধারণ করা হয়নি।  

আলোচনাকালে অন্যান্যের মধ্যে বিদ্যুৎ বিভাগের যুগ্মসচিব নিরোদ চন্দ্র মন্ডল এবং আইএসএ’র অনুষ্ঠান ও প্রকল্প বাস্তবায়ন ইউনিটের প্রধান রমেশ কুমার কুরুপ্পাথ উপস্থিত ছিলেন।