চট্টগ্রাম ইপিজেড, কোরিয়ান ইপিজেড ও কর্ণফুলী ইপিজেডে ৭ শতাধিক বিদেশি আছেন। এছাড়া নগরীতে বিদেশিদের অবস্থানের অন্যান্য স্থানের নিরাপত্তার প্রতি জোর দেওয়া হয়েছে।
শিল্প পুলিশের ডেপুটি ডিরেক্টর তোফায়েল আহমেদ ভূঁইয়া বলেন, চট্টগ্রামের তিনটি ইপিজেডে কয়েকশ’ বিদেশি নাগরিক কাজ করেন। তাদের নিরাপত্তায় ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার ইকবাল বাহার বলেন, আমরা ঢাকার গুলশানের হামলার ঘটনার পর নগরীতে নিরাপত্তা জোরদার করেছি। বিশেষ করে যেসব আবাসিক এলাকায় বিদেশিরা অবস্থান ও বসবাস করেন সেসব স্থানের নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। বাড়তি পুলিশ সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।
বন্দরনগরীতে রাষ্ট্রীয় গুরুত্বপূর্ণ কেপিআই (কি পয়েন্ট ইনস্টলেশন) স্থাপনার স্ব স্ব প্রতিষ্ঠানকে সতর্ক থাকার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। নগরীতে ছোট-বড় মিলিয়ে ৪৭টি (কেপিআই) গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা রয়েছে। এছাড়া ছয়টি আবাসিক হোটেলে নিরাপত্তা বাড়ানোর সঙ্গে পুলিশ ফোর্সের তদারকিও বেড়েছে বলে কয়েকজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন।
শাহ আমানত বিমানবন্দরের এয়ারফোর্স ম্যানেজার উইং কমান্ডার রিয়াজুল কবির বলেন, যে কোনও অনাকাঙ্খিত ঘটনা এড়াতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা ও সর্বোচ্চ সতর্কতা নেওয়া হয়েছে।
/এমপি/ এমএসএম /