জুলাই আন্দোলনের প্রথম শহীদ বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী শহীদ আবু সাঈদ নিহত হওয়ার পর সরকারি-বেসরকারি ও বিদেশি সংস্থা থেকে অনেক সহায়তা পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন তার মা মনোয়ারা বেগম।
তিনি জানান, তাদের সংসার এখন মোটামুটি ভালোভাবেই চলছে। আপাতত কোনও সমস্যা নেই।
মঙ্গলবার (১ জুলাই) রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বাবনপুর গ্রামে তার বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, ঘর আধা পাকা হলেও নতুন রঙ করা হয়েছে। শহীদ আবু সাঈদের বাবা মকবুল হোসেনের সঙ্গে দেখা করতে আধা মাইল দূরে একটি ধান ক্ষেতে যেতে হয়েছে। সেখানে গেলে তিনি জানান, এখন মোটামুটি ছেলেরা আয় রোজগার করছে।
আবু সাঈদের বড় ভাই রমজান আলী জানান, তার ভাইয়ের নামে একটি আবু সাঈদ ফাউন্ডেশন গড়ে তোলা হয়েছে। সেখান থেকে গরিব অসহায় মানুষদের মাঝে সহায়তা দেওয়া হচ্ছে।
এদিকে মঙ্গলবার বেলা ১১টায় রংপুরের পীরগঞ্জ উপজেলার বাবনপুর গ্রামে জুলাই আন্দোলনের প্রথম শহীদ বেরোবি শিক্ষার্থী শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারত করে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। তারা আবু সাঈদের পরিবারের সঙ্গেও সাক্ষাৎ করেন।