শনিবার সন্ধ্যায় গোদাগাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হিপজুর আলম মুন্সি বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, ‘খাইরুল ইসলাম ও তার ছোট ভাই শফিকুল ইসলাম ওরফে কালুর (৪৫) মধ্যে বাড়ির সীমানা নিয়ে বিরোধ ছিল। দুপুরে তাদের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। এক পর্যায়ে ছোট ভাই কালু অন্যদের নিয়ে বড় ভাই খাইরুলকে লাঠি দিয়ে পেটাতে থাকেন। এতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে খাইরুলকে তানোর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’
ওসি জানান, ‘খবর পেয়ে খাইরুলের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ঘটনার পর থেকে কালুসহ তার পরিবারের সদস্যরা পলাতক রয়েছে। এ কারণে কাউকে আটক করা যায়নি। তবে অপরাধীদের নামে থানায় মামলা দায়েরের প্রস্তুতি নিচ্ছেন নিহত খাইরুল ইসলামের স্ত্রী।
এপিএইচ/