নাইক্ষ্যংছড়ি বিজিবির ৩১ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্নেল আনোয়ারুল আজিম বলেন, ‘সীমান্তের ওপারে বিস্ফোরণের কথা আমরা শুনেছি। আমাদের পক্ষে বিস্তারিত বলা সম্ভব হচ্ছে না। তারপরও আমরা সতর্ক আছি।’
নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান তসলিম ইকবাল বলেন, ‘দুই দিনে আশারতলির চাকঢালা সীমান্তে এ পর্যন্ত দুইটি মাইন বিস্ফোরণ হয়েছে। তবে একটি মাইন বিস্ফোরণে কিছু না হলেও আরেকটি বিস্ফোরণে একজন নিহত ও একজন আহত হয়েছেন। সীমান্তে একের পর এক মাইন বিস্ফোরণের ফলে এলাকাবাসী ও রোহিঙ্গা উভয়ই আতঙ্কে আছে।’
স্থানীয়রা জানান, বিকালে গরু ব্যবসায়ী হাশেম উল্লাহ ছনখোলা সীমান্তের ৪৪ নম্বর পিলারের কাছে রোহিঙ্গাদের কাছ থেকে গরু আনতে যান। এ সময় মাইন বিস্ফোরণে তিনি মারা যান। এক রোহিঙ্গাও আহত হন। আহত রোহিঙ্গাকে সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়েছে।