স্থানীয়দের বরাত দিয়ে আজিবর হোসেন জানান, প্রায় দেড় মাস আগে প্রতিবেশী সামসুল আলমের স্ত্রী লাবনী খাতুনকে ভালবেসে পালিয়ে বিয়ে করেন লুৎফর। এটি লুৎফরের দ্বিতীয় বিয়ে। বিয়ের পর তারা গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার সফিপুর আন্দারমানিক পূর্বপাড়া এলাকায় স্থানীয় ওসমান গনির বাড়িতে একটি কক্ষ ভাড়া নেন। তারা স্থানীয় যমুনা স্পিনিং মিল কারখানায় কাজ করতেন।
এএসআই আজিবর হোসেন, সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে বাসার দরজা বন্ধ করে ওই দম্পতি ঘুমিয়ে পড়েন। পরদিন মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) ঘরে কাউকে দেখতে না পেয়ে প্রতিবেশীরা ঘরের খোলা দরজা দিয়ে উঁকি দিয়ে লুৎফরের ঝুলন্ত লাশ দেখতে পান। তারা খবর দিলে পুলিশ বিকালে ঘটনাস্থল থেকে নিহতের লাশ উদ্ধার। পরে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়। এ ঘটনার পর থেকে নিহতের দ্বিতীয় স্ত্রী লাবনী পলাতক রয়েছে।’