শুল্ক গোয়েন্দার সদস্যরা জানান, নিয়মিত পর্যবেক্ষণের অংশ হিসেবে যাত্রী সফিকুল ইসলামকে দেখে সন্দেহ হয়। ইমিগ্রেশন ও কাস্টমসের কার্যক্রম শেষ করে প্যাসেঞ্জার টার্মিনালে ঢোকার আগ মূহূর্তে তাকে থামান শুল্ক গোয়েন্দারা। চেকিং রুমে নিয়ে তার শরীর তল্লাশি করে পায়ের মোজার মধ্যে লুকিয়ে রাখা অবস্থায় ১৭৮ পিস ২০০০ টাকার নোট, অর্থাৎ তিনি লাখ ৫৬ হাজার ভারতীয় রুপি পাওয়া যায়। এ সময় সফিকুলকে মানি লন্ডারিং আইনে আটক করা হয়।
বেনাপোল শুল্ক গোয়েন্দার সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তা কবির হোসেন রুপিসহ সফিকুল ইসলামকে আটকের বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটক অর্থসহ সফিকুলকে বেনাপোল পোর্ট থানায় সোপর্দ করা হবে।