প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের পর আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে শ্রদ্ধা জানান দলটির কেন্দ্রীয় ও সহযোগী সংগঠনের নেতারা। এরপর বঙ্গবন্ধুর সমাধি-সৌধ কমপ্লেক্স মসজিদ প্রাঙ্গণে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত হয়। এতে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী পরিষদের সদস্য, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাসহ বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ।
এ সময় প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে ছিলেন বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমেদ, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, এলজিইডি মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খোন্দকার মোশাররফ হোসেন, নৌপরিবহনমন্ত্রী শাহাজান খান এমপি, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান, আওয়ামী লীগের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য কাজী আকরাম উদ্দীন আহমেদ, আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম, ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, প্রধানমন্ত্রীর চাচাতো ভাই শেখ হেলাল উদ্দিন এমপি, গোপালগঞ্জের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ মোখলেসুর রহমান সরকার, ভারপ্রাপ্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ আসলাম খান, গোপালগঞ্জ জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি চৌধুরী এমদাদুল হক, সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলী খান, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি কাজী লিয়াকত আলী লেকু, সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মিটুসহ অনেকে।
জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪৩তম শাহাদতবার্ষিকী ও জাতীয় শোক দিবস উপলক্ষে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে গোপালগঞ্জের সীমানা মুকসুদপুর থেকে গোপালগঞ্জ সদর উপজেলার চরগোবরা এবং ঘোনাপাড়া থেকে টুঙ্গিপাড়ায় বঙ্গবন্ধু সমাধিস্থল পর্যন্ত পাঁচ শতাধিক কালো-কাপড়ে মোড়ানো তোরণ নির্মাণ করা হয়েছে। টুঙ্গিপাড়ার বিভিন্ন ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও বাড়িতে কালো পতাকা টানানো হয়েছে।