এদিকে কারাগার উদ্বোধনকে কেন্দ্র করে সিলেট জেলা প্রশাসকের সম্মেলন কক্ষে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এতে উপস্থিত ছিলেন সিলেট জেলা প্রশাসন, পুলিশ প্রশাসনসহ আওয়ামী লীগ নেতারা। তারা সরাসরি ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গণভবনের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যুক্ত ছিলেন। কারাগার উদ্বোধন ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিলেট টেক্সটাইল ইনস্টিটিউট ও শেখ রাসেল টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজসহ বেশ কয়েকটি প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন।
সিলেট কেন্দ্রীয় কারাগারের সিনিয়র জেল সুপার আবদুল জলিল জানান, ‘নির্মাণকাজ শেষ হওয়ার পাঁচ মাস পর কারাগারটি উদ্বোধন করা হলো। সমন্বয় বৈঠকের মাধ্যমে বন্দিদের স্থানান্তরের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। তবে নতুন কারাগার উদ্বোধন করা হলেও পুরনোটি এখনও বহাল থাকবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘ধারণা করছি ডিসেম্বর মাসে নতুন কারাগারে কিছু বন্দিকে স্থানান্তর করা হবে। তবে নতুন কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদিদের স্থানান্তর করা হবে। শহরতলীর বাদাঘাট এলাকায় এই কারাগার স্থাপন করা হয়েছে। এর ভেতরে ১৬ একর ও বাইরে ১৪ একর জমি নিয়ে মোট ৩০ একর জায়গার ওপর নির্মিত হয়েছে নতুন কারাগার। যেখানে স্থাপনা করা হয়েছে ৫৯টি।’