নিহতরা হলেন– দক্ষিণ সুরমার মোহাম্মদপুর গ্রামের সৈয়দ মজলিস আলীর মেয়ে লিয়া (১৮), একই গ্রামের লিয়াকত হোসেনের মেয়ে আয়শা (১৯)। তারা সম্পর্কে চাচাতো বোন। এ দুর্ঘটনায় তাদের চাচি তাসলিমা আক্তারও (১৮) নিহত হন। তাসলিমা একই গ্রামের সৈয়দ জুবায়ের হোসেনের স্ত্রী। লিয়া দক্ষিণ সুরমা ডিগ্রি কলেজের ও আয়শা দক্ষিণ সুরমা নুরজাহান মেমোরিয়াল কলেজের দ্বাদশ শ্রেণির ছাত্রী।
এ দুর্ঘটনায় ঘটনাস্থলেই মারা যান লিয়া। হাসপাতালে নেওয়ার পর মৃত্যু হয় আয়শার। সন্ধ্যার দিকে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তাসলিমা আক্তার (১৮)।
বিষয়টি নিশ্চিত করে দক্ষিণ সুরমা থানার ওসি খায়রুল ফজল বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘বাস ও সিএনজি অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে দুজন নিহত হন। সন্ধ্যায় এ দুর্ঘটনায় আহত অবস্থায় চিকিৎসাধীন তাসলিমা আক্তার নামের এক গৃহবধূও মারা যান। পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে বাস ও অটোরিকশা জব্দ করে থানায় নিয়ে এসেছে। লাশগুলো সিলেট ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে।’