কেসিসির প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা আব্দুল আজিজ জানান, ‘১৯ মার্চ থেকে ৭ এপ্রিল পর্যন্ত ১৯ নং থেকে ২৪ নং ওয়ার্ডে, ২০ মার্চ থেকে ৮ এপ্রিল পর্যন্ত ২৫ নং থেকে ৩১নং ওয়ার্ড পর্যন্ত, ২১ মার্চ থেকে ৯ এপ্রিল পর্যন্ত ১৩ নং থেকে ১৮নং ওয়ার্ড পর্যন্ত, ২৩ মার্চ থেকে ১০ এপ্রিল পর্যন্ত ৭নং থেকে ১২নং ওয়ার্ড পর্যন্ত, ২৪ মার্চ থেকে ১১ এপ্রিল পর্যন্ত ১নং থেকে ৬নং ওয়ার্ডে ফগার মেশিনের মাধ্যমে পর্যায়ক্রমে মশক নিধন করা হবে।’
জনউদ্যোগ এনজিও’র খুলনা শাখার সদস্য সচিব মহেন্দ্রনাথ সেন বলেন, ‘দীর্ঘদিন সিটি করপোরেশনের মশা নিধন কার্যক্রম না থাকায় দিন দিন মশা অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠছে। ঘরোয়াভাবে মশা নিয়ন্ত্রণের কোনও ফর্মুলাই কাজে আসছে না।’ সোমবার জনউদ্যোগ, খুলনার উদ্যোগে মশা নিধনে পদক্ষেপ গ্রহণের দাবিতে মানববন্ধন হয়। এতো গণ্যমান্য নাগরিকরা অংশ নেন।
খুলনা নাগরিক সমাজের আহ্বায়ক মুক্তিযোদ্ধা আ ফ ম মহসীন বলেন, ‘নগরবাসী অসহায়ের মতো মশাদের খাবারে পরিণত হচ্ছে। নগরীর ড্রেনগুলো পলিথিনে আটকে রয়েছে। এসব ড্রেনের কারণে মশা বাড়ছে।’
বাংলাদেশ মানবাধিকার বাস্তবায়ন কমিটির খুলনা বিভাগীয় সমন্বয়কারী অ্যাড. মোমিনুল ইসলাম বলেন, ‘ড্রেনগুলো একদিকে সচল করতে চেষ্টা করছে কেসিসি। অন্যদিকে আবারও আবর্জনা ফেলার জায়গা না পেয়ে রাতের অন্ধকারে ড্রেনে আবর্জনা ফেলছে। এ অবস্থা থেকে পরিত্রাণ পেতে চায় নগরবাসী।’
বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির খুলনা মহানগর কমিটির সাবেক সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান বাবু বলেন, ‘কেসিসিকে এই আবর্জনা ফেলার জন্য পর্যাপ্ত ব্যবস্থা রাখতে হবে।’