এ অবস্থায় কেসিসির চলমান অভিযান নিয়ে শুরুতেই নেতিবাচক প্রভাব দেখা দিয়েছে স্থানীয়দের মধ্যে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমেও এ নিয়ে চলছে সমালোচনা।
নগরীর গোবরচাকা এলাকার বাসিন্দা আমজাদ হোসেনের অভিযোগ, ‘মশা নিধনে ওষুধ ছিটানোর ১০-১৫ মিনিট পরও মশা উড়তে দেখা গেছে। ফগার মেশিনের ওষুধ দেওয়ার পর ৫ মিনিটেই মশা মারা যাওয়ার কথা। এই ওষুধ কতটুকু কার্যকর তা নিয়ে আমাদের সন্দেহ রয়েছে।’
আব্দুল্লাহ জোবায়ের নামে একজন বলেন,‘অসময়ের বৃষ্টিতে ড্রেনে রয়েছে ময়লার স্তূপ। এগুলো না সরিয়ে তার মধ্যেই মশা মারার ওষুধ ছিটানো হচ্ছে। আর সেখানে তারপরও মশা মরছে না। যা রীতিমত হাস্যকর বিষয়।’
স্থানীয়দের অভিযোগ প্রসঙ্গে কেসিসির প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা আব্দুল আজিজ বলেন, ‘ওষুধ ছিটানোর ২-৩ মিনিটের মধ্যেই মশা মারা যায়। যে জায়গায় ওষুধ দেওয়া হয় সে জায়গায় ১৫ মিনিট পরও মশা উড়তে পারবে না। হয়তো লোকজন আশেপাশের অন্য জায়গার মশা উড়তে দেখেছে।’
প্রসঙ্গত, কেসিসির পরিকল্পনা অনুযায়ী ১৯ মার্চ থেকে শুরু হওয়া এ ক্র্যাশ প্রোগ্রাম ১১ এপ্রিল পর্যন্ত চলবে। ৩০টি ফগার মেশিনের মাধ্যমে ৩০টি ওয়ার্ডে মশা নিধনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে।