তিনি আরও বলেন, ‘ইভিএম ভোটিং পদ্ধতিতে জালভোট দেওয়ার কোনও সুযোগ নেই। কারও ভোট কেউ দিতে পারবেন না। ইভিএম ভোটিং পদ্ধতিতে কোনও ভোটার ভোট দিতে চাইলে তার ফিঙ্গারপ্রিন্ট মিলতে হবে। নইলে কেউ ভোট দিতে পারবে না।’
নির্বাচন কমিশনার আরও বলেন, ‘ভোটাররা তাদের পছন্দ অনুযায়ী যাকে খুশি তাকে ভোট দেবেন। কোনও ভোটারকে ভোটদানে যদি কেউ বাধা দেয় তাহলে তাকে উপযুক্ত শাস্তির আওতায় আনা হবে। যদি কোনও নির্বাচনি কর্মকর্তা ভোটারদের ভোটাধিকার হরণের চেষ্টা করেন তাহলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সব দায়িত্ব নিতে হবে। হয়তো নির্বাচন কমিশন, নির্বাচন কর্মকর্তা বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর গাফিলতিতে মাঝে মাঝে ভোটাররা তাদের ভোট দিতে পারেন না।’
এ সময় উপস্থিত ছিলেন পটুয়াখালীর জেলা প্রশাসক মো. মতিউল ইসলাম চোধুরী, সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মো. জাকির হোসেন, পুলিশ সুপার মইনুল হাসান, জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা জিয়াউর রহমান খলিফাসহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তারা। এছাড়াও পটুয়াখালীতে ৩১ মার্চ নির্বাচন উপলক্ষে মোট ৭টি উপজেলায় নির্বাচনে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা প্রশিক্ষণে উপস্থিত ছিলেন।