এ সময় মো. মফিকুল হক জানান, আশুগঞ্জ উপজেলার চরচারতলা গ্রামে নিজ ভাইয়ের ছেলে (ভাতিজা) আরিফুল হক রনির সঙ্গে বিয়ে দিয়েছিলেন মেয়ে কামরুন নাহার তুর্ণাকে। কিন্তু রনি মাতাল হয়ে প্রায়ই তুর্ণাকে মারধর করতো। এরই একপর্যায়ে ২০১৭ সালের ২৪ এপ্রিল তুর্ণাকে হত্যা করে বাড়ির ছাদের পানির ট্যাংকে তার লাশ লুকিয়ে রাখে রনি। ঘটনার পরের দিন তাকেই একমাত্র প্রধান আসামি করে আশুগঞ্জ থানায় মামলা করা হয়। এরপর পুলিশ রনিকে গ্রেফতার করে। প্রায় দেড় বছর কারাগারে থাকার পর বেরিয়ে এখন পলাতক রয়েছে সে। এই ঘটনার প্রতিবাদ জানিয়ে দ্রুত বিচার নিশ্চিতসহ নিজের নিরাপত্তার দাবি জানান নিহত তুর্ণার বাবা মফিকুল হক।
এ ব্যাপারে আশুগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মাসুদ আলম জানান, ইতোপূর্বে পুলিশের পক্ষ থেকে এই হত্যা মামলার অভিযোগপত্র আদালতে দাখিল করা হয়েছে। মামলাটি বর্তমানে বিচারাধীন রয়েছে।