মাগুরার সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সিরাজুল ইসলাম বাংলা ট্রিবিউনকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, উৎপল সাহা পেশায় একজন পাইকারি মুদি ও স্টেশনারি মালামালের ব্যবসায়ী ছিলেন। পাইকারি মালামাল কেনা বাবদ বিভিন্ন মহাজনের কাছে তার ২৫ লাখ টাকা দেনা হয়। অন্যদিকে উৎপল যেসব দোকানে মালামাল সরবরাহ করতেন সেখানে তার ৪০ লক্ষাধিক টাকা বকেয়া পড়ে। তিনি এসব পাওনা আদায়ের জন্য সম্প্রতি হালখাতা করেন, কিন্তু টাকা আদায় হয় চার ভাগের একভাগ। অন্যদিকে মহাজনরা টাকার জন্য তাকে চাপ দিতে থাকেন। এসব কারণে দুশ্চিন্তাগ্রস্ত হয়ে উৎপল আত্মহননের পথ বেছে নেন। তার স্ত্রী ও এক কন্যা রয়েছে।