গোপালগঞ্জের কাশিয়ানী উপজেলার ওড়াকান্দি ইউনিয়নের কামারোল গ্রামে জন্ম আরুক মুন্সীর। তিনি চাকরি করেন ঢাকার একটি প্রতিষ্ঠানে। বর্তমানে তার পরিবার নড়াইলের ইতনা গ্রামের সুচাইলে বসবাস করছে। এ কারণে বাড়িতে তেমন একটা আসেন না তিনি। তবে বিভিন্ন উৎসবে বাড়িতে এলেই তাকে দেখার জন্য লোকজনের ভিড় পড়ে যায়।
এলাকার সাধারণ মানুষ আরুক মুন্সীকে দেখার জন্য ভিড় করে থাকেন। অবাক দৃষ্টিতে তাকে দেখেন। এ যেন আরেক বঙ্গবন্ধু! অনেকেই তার সঙ্গে সেলফি তোলেন। অনেকে কুশল বিনিময় করে মনের শান্তি পান।
আরুক মুন্সী বলেন, ‘মানুষ ভিড় করে বলে বিব্রত হন না। ভালোই লাগে। নিজেকে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সৈনিক মনে করি আমি।’
কাশিয়ানী উপজেলা সদর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মশিউর রহমান খান বলেন, ‘সত্যিই তাকে হঠাৎ দেখলে বঙ্গবন্ধুর মতো দেখায়। তাকে আমিও প্রথম দেখে অবাক হয়েছিলাম।’