বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন করপোরেশন (বিআইডব্লিউটিসি) কাঁঠালবাড়ি ফেরিঘাটের ব্যবস্থাপক সালাম হোসেন বলেন, ‘পদ্মায় পানি বৃদ্ধির ফলে মূল নদী থেকে কাঁঠালবাড়ির পথে নদীর লৌহজং টার্নিং পয়েন্টে তীব্র স্রোত রয়েছে। এখানে সৃষ্টি হয়েছে ঘূর্ণিস্রোত। বর্তমানে ফেরিগুলো পাশাপাশি দুটি চ্যানেল দিয়ে ওয়ানওয়ে পদ্ধতিতে চলছে। স্রোতের সঙ্গে অব্যাহত পলি আসায় চরম ঝূকিপূর্ণ হয়ে উঠছে নৌপথ। এতে নদী পারাপারে অনেক বেশি সময় লাগছে এবং ফেরির যাতায়াত অনেক কমে গেছে। ঘাটে চার শতাধিক যানবাহন নদী পার হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। বলতে গেলে এই রুটে এখন অচলাবস্থা সৃষ্টি হওয়ার পথে।’
কাঁঠালবাড়ি ফেরিঘাটে কর্মরত মাদারীপুর ট্রাফিক পুলিশের ইন্সপেক্টর উত্তম কুমার শর্মা জানান, ঘাটে চার শতাধিক যানবাহন আটকে আছে। তবে ট্রাফিক পুলিশের ব্যবস্থাপনায় এবং বড় বড় তিনটি টার্মিনালের মধ্যে গাড়িগুলো রাখায় সড়কে যানজট নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব হয়েছে।