পেশায় নির্মাণশ্রমিক রেন্টু আহমেদ শিতলাই ইউনিয়নের কলারটিকর এলাকার কাসেম ওরফে খোকার ছেলে। লাভলী বেগম উপজেলার সাইরপুকুর গ্রামের বাবলু মিয়ার মেয়ে। এ দম্পতির দু’টি সন্তান রয়েছে।
ওসি মাজহারুল ইসলাম বলেন, “বৃহস্পতিবার গভীর রাতে স্ত্রী লাভলীকে গলা কেটে হত্যা করেন রেন্টু আহমেদ। এরপর রাত সাড়ে ৩টার দিকে বাড়ি থেকে প্রায় ছয় কিলোমিটার দূরে দামকুড়া থানায় এসে হাজির হন তিনি। ওই সময় পুলিশকে তিনি বলেন, ‘আমি আমার স্ত্রী লাভলী বেগমকে হত্যা করে এসেছি’। পুলিশ তখন তাকে আটক করে। এরপর রাতেই তার বাড়িতে যায় পুলিশ। পরকীয়ার সন্দেহে রেন্টু তার স্ত্রীকে হত্যা করেছেন বলেও জানান ওসি।
মাজহারুল ইসলাম আরও জানান, লাভলীর লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ (রামেক) হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় রেন্টুর বিরুদ্ধে হত্যা মামলাও দায়ের করেছেন লাভলীর বাবা বাবলু। রেন্টুকে বিকালে আদালতে সোপর্দ করা হবে।