বিষয়টি নিশ্চিত করে ফায়ার সার্ভিসের উত্তরার জোন কমান্ডার আনোয়ারুল হক বলেন, ‘নদীতে স্রোত থাকায় উদ্ধারকাজ শুরু হতে দেরি হয়েছে।’
প্রত্যক্ষদর্শী জসিম নামের এক ব্যক্তি জানান, তিনি রিকশাযোগে বাড়ি ফিরছিলেন। এ সময় হঠাৎ বিকট শব্দ হওয়ার পর ট্যাক্সি ক্যাবটি তুরাগ নদে পড়ে ডুবে যায়। পরে ৯৯৯ নম্বরে তিনি ফোন করেন।
এর আগে, ২০১০ সালের ১০ অক্টোবর এই ব্রিজের রেলিং ভেঙে বৈশাখী পরিবহনের একটি যাত্রীবাহী বাস তুরাগ নদে ডুবে যায়।