পানিতে নিমজ্জিত হওয়ায় এসব বিদ্যালয় রবিবার (২১ জুলাই) থেকে বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
জেলা প্রশাসক অতুল সরকার জানান, বন্যায় পানিবন্দি পরিবারগুলোর খোঁজখবর নিয়ে ত্রাণ দেওয়া হচ্ছে। এখন পর্যন্ত চারটি উপজেলার ১৫টি ইউনিয়নে বন্যা ও ভাঙনকবলিতদের ২৮০ মেট্রিকটন চাল এবং নগদ দুই লাখ ৯০ হাজার টাকা দেওয়া হয়েছে।
জেলা ত্রাণ কর্মকর্তা সাইদুর রহমান জানান, গত সোমবার চরভদ্রাসনে দুইশ’ পরিবারের মাঝে শুকনো খাবার বিতরণ করা হয়েছে। তাদের ১০ কেজি চাল, ডাল, তেল, চিনি, লবণ, চিড়া, নুডলস ও খাবার পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট দেওয়া হয়েছে।
এদিকে রাজবাড়ীর গোয়ালন্দ পয়েন্টের পানি উন্নয়ন বোর্ডের গেজ রিডার ইদ্রিস আলী জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় ওই পয়েন্টে পদ্মার পানি ১০ সেন্টিমিটার কমেছে।