আলমগীর কালিগঞ্জের শ্রীকলা গ্রামের সিরাজুল ইসলামের ছেলে।
আলমগীরের ভাই সুজন গাজী বলেন, ‘আমার ভাই যশোরের একটি কওমিয়া মাদ্রাসায় হাফেজি পড়তো। কয়েকদিন আগে জ্বরে আক্রান্ত হলে তাকে কালিগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করলে ডেঙ্গু ধরা পড়ে। সেখানে তার অবস্থার অবনতি হলে সকালে তাকে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে চিকিৎসকরা তাকে খুলনায় রেফার করেন। খুলনার গাজী মেডিক্যাল কলেজে নেওয়া হলে বিকালে সে মারা যায়।’
সাতক্ষীরার সিভিল সার্জন ডা. আবু শাহিন বলেন, ‘আলমগীর গাজী নামে এক মাদ্রাসা ছাত্রকে বৃহস্পতিবার সকালে সাতক্ষীরা সদর হাসপাতালে আনা হলে তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনায় পাঠানো হয়। এরপর তার কী হয়েছে তা আমি জানি না।’
তিনি আরও জানান, সাতক্ষীরায় বৃহস্পতিবার পর্যন্ত মোট ২৯২ জন ডেঙ্গু রোগীকে শনাক্ত করা হয়েছে। তাদের মধ্যে বিভিন্ন হাসপাতালে এখন পর্যন্ত ভর্তি রয়েছে ৫২ জন। চিকিৎসা নিয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন আরও ২০৫ জন।