তিনি বলেন, ‘ট্রাফিক ইন্সপেক্টর সাহাদাত হোসেন ও হোসেনুজ্জামানের বিরুদ্ধে বাস, ট্রাক, মিনিবাস, পিকআপ, কাভার্ডভ্যান ও সিএনজি অটোরিকশাসহ বিভিন্ন যানবাহনের চালকদের কাছ থেকে মাসিকভিত্তিতে মাসোহার (চাঁদাবাজি) নেওয়ার অভিযোগ ওঠে। প্রাথমিকভাবে অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় সোমবার রাতে তাদের জিএমপি সদর দফতরে প্রত্যাহার করা হয় এবং দায়িত্ব থেকে বিরত রাখা হয়েছে। তদন্ত শেষে পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’