গৌরীপুর বাজারের ব্যবসায়ী মো. জামাল হোসেন বলেন, ‘দাম বেড়ে যাওয়ায় যেখানে নিম্ন আয়ের মানুষ রান্নার জন্য পেঁয়াজ কিনতে পারছেন না, সেখানে এক শ্রেণির ব্যবসায়ী পেঁয়াজ গুদামজাত করে পচিয়ে ফেলছে। বিক্রি না করে ময়লার ভাগাড়ে ফেলে দেওয়ার মানে দেশের সম্পদের অপচয় করা এবং ভোক্তার অধিকার হরণ করা। তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় আনতে হবে।’
দাউদকান্দি উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা কামরুল ইসলাম খান বলেন, ‘গৌরীপুর বাজারে সেতুর ওই পাশ দিয়ে ব্যবসায়ীরা ময়লা ফেলেন। ওই অংশটা ময়লার ভাগাড়। কয়েক বস্তা পচা পেঁয়াজ উদ্ধারের বিষয়টি আপনার কাছেই প্রথম শুনেছি। আমি খোঁজ নিচ্ছি। যদি কোনও ব্যবসায়ী পেঁয়াজ গুদামজাত করে পচিয়ে ফেলে তাহলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
এবিষয়ে ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মো. আছাদুল ইসলাম বলেন, ‘গুদামজাত করে পেঁয়াজ পচানোর অভিযোগ খতিয়ে দেখা হবে। প্রমাণিত হলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’