অভিযোগে উল্লেখ করা হয়েছে, দড়াটানা হোটেলে তিনি দীর্ঘদিন ধরে কাজ করেন। রবিবার (৮ ডিসেম্বর) সকাল সাড়ে ৬ টার দিকে কাজ করার জন্য তিনি হোটেলে যান। এরপর এক সহকর্মীর কথামতো সবজি আনতে তিনি মালিকের কক্ষে যান। সেখানে গেলে দরজা বন্ধ করে ভয়ভীতি দেখিয়ে তাকে ধর্ষণ করেন সোহরাব। তিনি চিৎকার করলেও কেউ এগিয়ে আসেনি। তার হাত থেকে রক্ষা পেতে ছোটাছুটি করার সময় দরজায় আঘাত লেগে তার ডান হাত কেটে যায়। পরে তিনি বাড়ি চলে যান। সন্ধ্যায় তার স্বামী বাড়িতে ফিরলে তাকে ঘটনাটি জানান। এরপর তারা হোটেল শ্রমিক নেতাদের বিষয়টি জানিয়ে থানায় অভিযোগ করেন।
বাংলাদেশ হোটেল রেস্টুরেন্ট মিষ্টি বেকারি শ্রমিক ইউনিয়নের যশোর জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক তাইজুল ইসলাম এবং বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন সংঘের সাধারণ সম্পাদক কৃষ্ণা বিশ্বাস বলেন, এ বিষয়ে পুলিশ আইনগত ব্যবস্থা না নিলে তারা আন্দোলনে যাবেন।
যশোর কোতোয়ালি থানার ইন্সপেক্টর (অপারেশন) আহসানউল্লাহ চৌধুরী বলেন, ঘটনার সত্যতা পেলে অবশ্যই আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।