আবদুস সাত্তার প্লাটিনাম জুট মিলের শ্রমিক। তার বাবার নাম মুনসুর আলী। তিনি খালিশপুর হাউজিং এস্টেটে থাকতেন।
খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের মেডিক্যাল অফিসার ডা. আবদুল্লাহ আল মামুন জানান, হাসপাতালে পরীক্ষার পর আবদুস সাত্তারকে মৃত ঘোষণা করা হয়েছে। এই হাসপাতালে আরও ১২ শ্রমিক সাত ও আট নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসা নিচ্ছেন।
এ বিষয়ে মুরাদ হোসেন বলেন, ‘অনশনরত অনেক শ্রমিক অসুস্থ হয়ে স্যালাইন নিচ্ছেন। অনশনস্থলে হাসপাতালের মতো পরিবেশ সৃষ্টি হয়েছে।’ তীব্র শীত উপেক্ষা করে রাতে শ্রমিকরা রাজপথে অনশনরত করায় অসুস্থ হয়ে পড়ছেন বলে তিনি জানান।
পাটখাতে প্রয়োজনীয় অর্থ বরাদ্দসহ ১১ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে সারাদেশের মতো খুলনা-যশোর অঞ্চলের রাষ্ট্রায়ত্ত পাটকলগুলোতেও আমরণ অনশন কর্মসূচি পালন করছেন শ্রমিকরা।