সিভিল সার্জন বলেন, ‘কুড়িগ্রামের ৯ উপজেলায় মোট ৫৪০ জন বিদেশফেরতের তালিকা থাকলেও তাদের মধ্যে ৩১৫ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা সম্ভব হয়েছে। ইতোমধ্যে ১৭৭ জনের হোম কোয়ারেন্টিনের ১৪ দিনের মেয়াদ শেষ হয়েছে। গত ২৪ ঘন্টায় নতুন পাঁচজনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে। জেলায় হোম কোয়ারেন্টিনে রাখাদের বেশির ভাগই বিদেশফেরত।
অন্যদিকে কুড়িগ্রাম জেনারেল হাসপাতালসহ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সগুলোতে খোঁজ নিয়ে দেখা গেছে, হাসপাতালগুলো প্রায় রোগীশূন্য হয়ে পড়েছে। করোনা সতর্কতার মধ্যে সাধারণ অসুস্থতায় লোকজন হাসপাতালে আসা কমিয়ে দিয়েছেন। জেলার ক্লিনিকগুলোরও প্রায় একই অবস্থা। চিকিৎসকদের বেশির ভাগ প্রাইভেট প্র্যাকটিস বন্ধ রয়েছে। কিছু ক্লিনিকে শুধু সিজারিয়ান অপারেশন চালু রয়েছে।