সভায় সিভিল সার্জন ডা. নিয়াতুজ্জামান বলেন, ‘করোনা প্রতিরোধে আমাদের প্রস্তুতি রয়েছে। ১৬ উপজেলায় আমাদের ৬৪টি আইসোলেশন বেড রয়েছে। এছাড়া জেনারেল হাসপাতাল ও কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল রয়েছে। আইসিইউ সেবার জন্য নোয়াপাড়া ফরটিজ হাসপাতালকে নির্ধারণ করা হয়েছে। সে লক্ষ্যে ওই হাসপাতাল ভিজিট করেছি।’
জেলা প্রশাসক মো. আবুল ফজল মীর বলেন, ‘যদি কেউ করোনায় আক্রান্ত হয় সেক্ষেত্রে আমরা সেবা প্রদানের জন্য ১৮টি টিম প্রস্তুত রেখেছি। নিম্ন আয়ের লোকদের জন্য প্রথম ধাপে ১০ লাখ টাকার বরাদ্দ এসেছে। কারও খাবারের সংকট হলে হটলাইলে ফোন করলে আমরা পৌঁছে দেবো।’
আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার এমপি বলেন, ‘জেলা প্রশাসক, পুলিশ সুপার, সিভিল সার্জনসহ অন্যান্য চিকিৎসক নেতাদের নিয়ে বৈঠক করেছি। আমাদের একশটি আইসোলেশন বেড প্রস্তুত রয়েছে। আমরা সম্ভাব্য হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত রেখেছি।’ তিনি নিম্ন আয়ের লোকদের উদ্দেশে বলেন, ‘সরকারি বরাদ্দ আসতে দেরি হলে, ব্যক্তি উদ্যোগে আমরা খাবার পৌঁছে দেবো।’
সভায় উপস্থিত ছিলেন– কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মজিবুর রহমান, বিএমএ'র সভাপতি ডা. আবদুল বাকি আনিস, সাধারণ সম্পাদক ডা. আতাউর রহমান জসিম, স্বাচিপের সাধারণ সম্পাদক ডা. মোরশেদ আলম, ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. শাহাদত, ডা. সোহেল প্রমুখ।