ডা. হিমাংশু লাল রায় বলেন, ‘দুই মাস আগে থেকেই ওই কিশোরী শারীরিকভাবে অসুস্থ। অভাবের কারণে চিকিৎসা করাতে পারেনি তার পরিবার। এজন্য তার ফুসফুসে পানি জমে যায়। অবস্থার অবনতি হলে মঙ্গলবার সকালে তাকে শহীদ শামসুদ্দিন হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তখন তার শ্বাসকষ্ট ও জ্বর ছিল। সেই সঙ্গে তার শরীর ফোলা ছিল। তারপর ডাক্তাররা এসে অক্সিজেন দেন। এরপর দুপুরে তার মৃত্যু হয়।’
তিনি আরও জানান, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে কিশোরীর লাশ তার পরিবারের কাছে স্বাভাবিকভাবে হস্তান্তর করা হয়। তার জানাজাও স্বাভাবিকভাবে করার জন্য বলা হয়েছে।