বুধবার (১ এপ্রিল) সকালে নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতাল পরিদর্শন ও সমাজসেবা বিভাগ পরিচালিত রোগী কল্যাণ কেন্দ্র পরিদর্শনকালে চিকিৎসকদের উদ্দেশে মন্ত্রী এসব কথা বলেন।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘করোনাভাইরাসে আক্রান্ত কোনও রোগী পাওয়া গেলে তার চিকিৎসা ব্যবস্থা তো আলাদাভাবেই করা হবে। তাই সাধারণ রোগী যেন হাসপতালে এসে চিকিৎসাবঞ্চিত না হয় সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে।‘ তিনি নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতালে সিজারের জন্য আসা রোগীদের জেলার বাইরে অনর্থক না পাঠিয়ে হাসপাতালেই নরমাল ডেলিভারি ও সিজার করার জন্য চিকিৎসকদের নির্দেশনা দেন। এসময় সমাজসেবা বিভাগ পরিচালিত নেত্রকোনা হাসপাতালের রোগী কল্যাণ কেন্দ্রের জন্য মন্ত্রী বাৎসরিক আট লাখ টাকা অর্থ বরাদ্দ প্রদান করেন।
পরে প্রতিমন্ত্রী সিভিল সার্জন ও হাসপাতলে কর্তব্যরত চিকিৎসকদের সঙ্গে আলাদাভাবে মত বিনিময় করেন। এ সময় অন্যান্যের মধ্যে ছিলেন, জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রশান্ত কুমার রায়,সিভিল সার্জন ডা. তাজুল ইসলাম খান, নেত্রকোনা মেডিক্যাল কলেজের সহকারী অধ্যাপক ডা. রঞ্জন কর্মকার, সমাজ সেবা বিভাগের উপ-পরিচালক আলাল উদ্দিন, নেত্রকোনা আধুনিক সদর হাসপাতাল পরিচালনা কমিটির সদস্য প্রেসক্লাব সম্পাদক শ্যামলেন্দু পাল, রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির সম্পাদক গাজী মোজাম্মেল হোসেন টুকু এবং টিম নৌকার সভাপতি একেএম আজাহারুল ইসলাম অরুন সহ অন্যরা।