এসময় সেনাসদস্যরা মাস্ক বিতরণও করেন। সেনাবহিনীর ক্যাপ্টেন কানিজ ফাতেমা মেহেজাবিন বলেন, সামাজিক সচেতনা সৃষ্টির জন্য ২৪ মার্চ থেকে প্রশাসনকে সহায়তা করছে সেনাবাহিনী। কিন্তু আমরা লক্ষ্য করেছি, এই জেলার অনেকেই করোনা নিয়ে সচেতন নন। তাই সেনাবাহিনী মাঠে নেমে কাজ করছে। যাতে করোনা মোবেলায় দেশ সফল হয়।
এদিকে দিকে বৃহস্পতিবার দুপুরে সাড়ে বারোটায় জেলা প্রশাসকের সম্মেলনকক্ষে জেলা প্রশাসন, সেনাবাহনী, র্যাব পুলিশ যৌথসভা করেন। ঘনবসতিপূর্ণ ও শিল্পাঞ্চল নারায়ণগঞ্জে জেলার সামাজিক দূরত্ব নিশ্চিত করার জন্য কৌশল নির্ধারনের জন্য এ রুদ্ধদ্বার বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। পরে জেলা প্রশাসক জসিম উদ্দিনের নেতৃত্বে সেনাবাহিনীসহ আইনশৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা স্থানীয় সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা ও প্রেস ব্রিফিং করেন।
তিনি আরও বলেন, ‘করোনা মোকাবিলায় জনগণ সচেতন হয়ে ঘরে থাকবে এমনটা প্রত্যাশা করি। সেনাবাহিনী কোনও নাগরিকের সঙ্গে রূঢ় বা কঠোর হতে ইচ্ছুক নয়। জনসাধারণ নিজ দায়িত্বে সচেতন হবে এমনটিই প্রত্যাশা।’
এ সময়ে নারায়ণগঞ্জের পুলিশ সুপার জায়েদুল আলম বলেন, জেলায় খাদ্য সামগ্রী বিতরণের নামে লোকসমাগম করা হয় তবে তার বিরুদ্ধেও আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে কঠোর হুঁশিয়ার করেছেন।