সিভিল সার্জন বলেন, ‘গত ২ এপ্রিল জ্বর, শ্বাসকষ্টসহ নানা উপসর্গ নিয়ে বাকি মিয়া মহম্মদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি হন। সে সময় তাকে প্রথমে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আইসোলেশনে নেওয়া হয়। পরদিন সকালে ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হলে সেখানে তার মৃত্যু হয়। স্বাস্থ্য বিভাগ বাকি মিয়া এবং তার সংস্পর্শে থাকা অপর দুই সদস্যের নমুনা ঢাকায় পাঠায়। মঙ্গলবার ঢাকা থেকে পাঠানো রিপোর্টে করোনার উপস্থিতি নেগেটিভ আসে।’
তিনি আরও জানান, মঙ্গলবার মাগুরায় নতুন করে আট জনের নমুনা সংগ্রহ করে পরীক্ষার জন্য ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ নিয়ে মাগুরায় গত কয়েকদিনে ২২ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হলো।
মাহম্মদপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মিজানুর রহমান মঙ্গলবার থেকে চারটি বাড়ির লকডাউন প্রত্যাহারের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।