ডা. মোস্তফা কামাল আরও বলেন, ‘প্রতিদিনই জেলা সদর ছাড়াও উপজেলা থেকে নমুনা সংগ্রহের কাজ চলছে। উপজেলাগুলো থেকে নমুনা জেলা অফিসে আসার পর সেগুলো আমরা পরীক্ষার জন্য চট্টগ্রামে পাঠাচ্ছি। প্রায় দুই দিন পর পর ফলাফল পাওয়া যাচ্ছে। এই জেলায় এখনও কেউ করোনা আক্রান্ত হয়নি।’
রাঙামাটি স্বাস্থ্য বিভাগের তথ্য অনুসারে, করোনা আক্রান্ত রোগীদের জন্য জেলায় ১৫০টি আইসোলেশন বেড প্রস্তুত রয়েছে। চিকিৎসা সেবা দেওয়ার জন্য ৮৬ জন চিকিৎসক ও ১০০ নার্স প্রস্তুত রাখা হয়েছে। চিকিৎসকদের জন্য প্রায় পাঁচ হাজার পিপিইসহ অন্যান্য নিরাপত্তা সামগ্রী প্রস্তুত রয়েছে।