বরিশাল পানি উন্নয়ন বোর্ডের সহকারী প্রকৌশলী মো. জাভেদ জানান, ঘূর্ণিঝড় আম্পানের প্রভাব এবং অমাবশ্যার কারণে নদ-নদীর পানি বাড়ছে। স্বাভাবিক সময়ের তুলনায় জোয়ারে নদ-নদীর পানির উচ্চতা বেড়েছে চার থেকে পাঁচ ফুট। জোয়ার থাকাবস্থায় ঘূর্ণিঝড় উপকূলে আঘাত হানলে ১৫ থেকে ২০ ফুট উচ্চতার জলোচ্ছ্বাস হওয়ার আশঙ্কা করছেন তারা।
কীর্তনখোলা নদী ছাড়াও বাকেরগঞ্জের কারখানা নদীর পানি বিপদসীমার ৩ সেন্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।