পরিবারের বরাত দিয়ে ইউপি চেয়ারম্যান জানান, সাইফুল ইসলাম ১৪ মে বাড়ি আসেন। চার-পাঁচ দিন ধরে তার করোনার উপসর্গ জ্বর ও কাশি দেখা দিলে তিনি কাউকে না জানিয়ে গোপন রাখেন। তার শরীরের অবস্থার অবনতি হলে ২৩ মে ভোর রাতে তার ভগ্নিপতি চান মিয়া ও ভাই লিটনকে নিয়ে ট্রলারে করে খুলনার উদ্দেশে রওনা দেন। পথে ট্রলারে তার মৃত্যু হয়। এরপর তার লাশ স্বজনরা বাড়ি নিয়ে আসেন।
নাজিরপুরের বৈঠাকাটা পুলিশ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ (পরিদর্শক) মাহিদুল ইসলাম ও সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) নজরুল ইসলাম জানান, খবর পেয়ে স্বাস্থ্যবিধি মেনে লাশের জানাজা ও দাফন করা হয়। পরে কয়েকটি বাড়িটি লকডাউন করা হয়। মারা যাওয়ার খবর চিকিৎসকদের জানাতে দেরি হয়েছে বলে তারা নমুনা নেয়নি। মঙ্গলবার স্বজনদের নমুনা চিকিৎসকরা নেবেন বলে জানিয়েছেন।