আহতদের মধ্যে আশঙ্কাজনক অবস্থায় দুই জনকে ফরিদপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে, ১২ জনকে মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে এবং অন্যদেরকে বিভিন্ন স্বাস্থ্য কেন্দ্রে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
মুকসুদপুর ও কাশিয়ানী সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার আনোয়ার হোসেন ভূইয়া ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
জানা গেছে, বনগ্রাম বাজারে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের ছেলে আলমগীর মিয়ার ওষুধের দোকানের সামনে মহারাজপুর গ্রামের চালক লাবলু খানের ইজিবাইক রাখা নিয়ে বাকবিতণ্ডার ঘটনা ঘটে। এরই জেরে বনগ্রাম ও মহারাজপুর গ্রামের লোকজন দেশীয় অস্ত্র-শস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এতে উভয় পক্ষের অন্তত ২৫ জন আহত হন। পরে পুলিশ গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে।
এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে বনগ্রাম বাজারের পাশের গ্রাম আইকদিয়া ও পাইকদিয়া গ্রামবাসীও সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এতে উভয় দলের ২০ জন আহত হয়। পুলিশ প্রায় দুই ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে আনে।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। ঘটনাস্থলে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।