মান্দা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা বলেন, ‘জ্বর, সর্দি ও শ্বাসকষ্ট নিয়ে বৃহস্পতিবার (২ জুলাই) উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তাকে নিয়ে আসা হয়। আমরা করোনাভাইরাস পরীক্ষা করার জন্য পরামর্শ দিয়েছিলাম। সেদিন তিনি নমুনা দেননি। পরে বেশি অসুস্থ হয়ে পড়লে শনিবার সকাল ৭টার দিকে আবারও তাকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে আসা হয়। এ সময় আমরা তাকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিই এবং করোনা নমুনা সংগ্রহ করা হয়। এরপর অবস্থা গুরুতর হওয়ায় অক্সিজেন দিয়ে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ (রামেক) হাসপাতালের ৩০ নম্বর করোনা ইউনিটে পাঠানো হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি সোমবার সকালে মারা যান। তবে করোনা রিপোর্ট এখনও পাওয়া যায়নি।’
জসিম উদ্দিনের মৃত্যুতে উপজেলায় শোকের ছায়া নেমে এসেছে।