নিখোঁজ যাত্রীরা হলেন, রাঙ্গাবালী থানার কর্মরত পুলিশ কনস্টেবল মো. মহিবুল্লাহ (৪৫), কৃষি ব্যাংক রাঙ্গাবালীর বাহেরচর শাখার পরিদর্শক মো. মোস্তাফিজুর রহমান (৩৫), আশা এনজিও রাঙ্গাবালীর খালগোড়া সাখার ঋণ অফিসার হুমায়ুন কবির হোসেন (২৮), পটুয়াখালী উপজেলার আউলিয়াপুর ইউনিয়নের রহিম হাওলাদারের ছেলে হাসান (৩৫) ও বাউফল উপজেলার কনকদিয়া ইউনিয়ানের জয়ঘোড়া গ্রামের মো. শাহ আলমের ছেলে ইমরান (৩৪)।
বৃহস্পতিবার বিকালে রাঙ্গাবালী উপজেলার কোরালিয়া লঞ্চঘাট প্রান্ত থেকে যাত্রী নিয়ে আহম্মেদ এন্টারপ্রাইজের মালিকানাধীন একটি স্পিডবোট গালাচিপা উপজেলার পানপট্টি প্রান্তের উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসে। আগুনমুখার মাঝ নদীতে ঢেউয়ের তোড়ে তলা ফেটে ১৮ জন লোক নিয়ে স্পিডবোটটি ডুবে যায়। এতে ১৩ যাত্রী জীবিত উদ্ধার হলেও পাঁচ জন নিখোঁজ রয়েছেন।
চালিতাবুনিয়া ইউনিয়নের চেয়ারম্যান মু. জাহিদুর রহমান বলেন, যখন স্পিডবোট ডুবেছে তখন নদীতে ভাটা ছিল। বর্তমানে স্রোতের গতি অনেক বেশি তাই স্রোতে নিখোঁজ ব্যক্তিদের সাগরে নামিয়ে নিয়ে গেছে।
রাঙ্গাবালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী আহম্মেদ বলেন, উদ্ধার অভিযান চলছে। তবে বৈরী আবহাওয়ার কারণে উদ্ধারকাজ কিছুটা ব্যাহত হচ্ছে।