এনামুল হক শামীম বলেন, ‘নদীভাঙা এলাকার মধ্যে অনেক ঝুঁকিপূর্ণ চাঁদপুর ও শরীয়তপুর। ইতোমধ্যে বাংলাদেশের সব ঝুঁকিপূর্ণ এলাকাগুলো চিহ্নিত করেছি। সবগুলোতেই স্থায়ী প্রকল্প প্রণয়ন করা হয়েছে। আমাদের অর্থনৈতিক সক্ষমতা বেড়েছে। বাংলাদেশের প্রায় ১৬ হাজার ৭শ’ কিলোমিটার বাঁধ রয়েছে। তার মধ্যে পাঁচ হাজার ৭শ’ ৫৭ কিলোমিটার উকূলীয় অঞ্চলের বাঁধ। আড়াই হাজার কিলোমিটার সাধারণ বাঁধ।’
চাঁদপুরের উন্নয়ন প্রকল্প সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘আশা করছি, ৪২০ কোটি টাকা ব্যয়ে চাঁদপুর শহর সংরক্ষণ প্রকল্পের সব প্রক্রিয়া আগামী বর্ষার আগেই সম্পন্ন করা হবে। এ প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে এখানে বাঁধ স্থায়ীভাবে পুনর্নির্মাণ করা হবে। আজকে এখানে পরিদর্শনে এসেছি স্থায়ী প্রকল্পের জন্যই। আমরা মেঘনা টানেল করতে চাই। এ সরকারের শেষ দিকে হলেও টানেল অথবা সেতুর ভিত্তি প্রস্তর উদ্বোধন করতে চাই। সবকিছু বাস্তবতার আলোকে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে। কোন পয়েন্টে টানেল বা সেতু হবে তা ট্যাকনিক্যাল কমিটি নির্ধারণ করবে। আমরা চাঁদপুর ও শরীয়তপুরকে শুধু সড়কপথে নয়, রেলপথেও সংযুক্ত করবো।’