স্থানীয় সাংবাদিক আমিনুল জানান, শুক্রবার বিয়ে হবে এই কথা জানতে পেরে তার মাদ্রাসা সুপার মাওলানা সামসুদ্দিন বিয়ে বন্ধ করতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে ফাহিমার আবেদনপত্র নিয়ে বৃহিস্পতিবার (১৪ ডিসেম্বর) উপজেলা নির্বাহী অফিসারের (ইউএনও) কার্যালয়ে। পরে শুক্রবার দুপুরে ইউএনও মোহাম্মদ মনোয়ার হোসেন এবং সমাজসেবা অফিসার উপন্যাস চন্দ্র দাস পুলিশসহ কনের বাড়িতে যান। এরপর বিয়ে বন্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেন।
ইউএনও জানান, ফাহিমার আবেদনের ভিত্তিতে তাদের বাড়ি গিয়ে বাল্য বিয়ের কুফল সম্পর্কে আলোচনা করলে তার মা তাছনুর বেগম মেয়েকে প্রাপ্ত বয়স্ক না হওয়া পর্যন্ত বিয়ে দেবন না মর্মে মুচলেকা দিয়েছেন।