চারজনের মধ্যে বিমল রঞ্জন দাস (৪০) ও মো. আসাদউল্যাহকে (৩২) এক বছর এবং ফজলে রাব্বি (২৫) এবং মো. ইকবাল হোসেনকে (২৩) তিন মাস করে বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
উপজেলা নির্বাহী ম্যাজিস্ট্র্রেট আব্দুল আজিজ ভূঁঞা বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, চরফৈজুদ্দিন দাখিল মাদ্রাসায় রবিন ফার্মাসিউটিক্যালস (আয়ু.) লি.-এর পক্ষ থেকে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে শুনে আমরা সেখানে অভিযান চালাই। পরে সেখানে গিয়ে চারজনকে আটক করা হয়। তারা নিজেদের চিকিৎসক পরিচয় দিলেও বৈধ কোনও সনদ দেখাতে পারেননি। তাই বাংলাদেশ ইউনানী ও আয়ুর্বেদিক প্র্যাকটিশনাল অধ্যাদেশ ১৯৮৩-এর ৩৪ (২) ও ৩৪ (৩) ধারা মোতাবেক তাদের দণ্ড দেওয়া হয়েছে।
ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে ১০ কার্টন ভেজাল ওষুধ, একটি ল্যাপটপ, স্ট্যাবিলাইজার, চিকিৎসকদের দুটি পরিচয়পত্র ও স্বাস্থ্য পরীক্ষার বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করা হয়। পরে ভেজাল ওষুধগুলো তাৎক্ষণিক আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। জব্দ করা ল্যাপটপটি নিলামে তুলে ১৯ হাজার ৫শ টাকায় বিক্রি করা হয়েছে।
আরও পড়ুন-
কুড়িগ্রাম-৪ আসন পুনর্বহালের দাবিতে রৌমারীতে মিছিল-সমাবেশ
মঞ্জুর বিরুদ্ধে হলফনামায় মিথ্যা তথ্য দেওয়ার অভিযোগ আ.লীগের