গৌরনদী থানার ওসি মুনিরুল ইসলাম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘কালী প্রতিমা ভাঙচুরের ঘটনায় মামলা রুজু করা হয়েছে। বিষয়টি খুব গুরুত্বের সঙ্গে তদন্ত করছে পুলিশ। তদন্ত সাপেক্ষে ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের দ্রুত গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনা হবে।’
মন্দির পরিচালনা কমিটির সাধারণ সম্পাদক সুভাষ দেবনাথ শাওন জানান, মন্দিরের পুরোহিত শঙ্কর চক্রবর্তী প্রতিদিন দুপুরে ও সন্ধ্যায় এবং পুরোহিতের ছেলে পুরোহিত শ্রীকৃষ্ণ চক্রবর্তী সকালে মন্দিরে পূজা-অর্চনা করে আসছে। পুরোহিত শঙ্কর চক্রবর্তী রবিবার সন্ধ্যায় পূজা-অর্চনা শেষে মন্দির তালা দিয়ে বাসায় যান। সোমবার সকালে পুরোহিত শ্রীকৃষ্ণ চক্রবর্তী মন্দিরে পূজা করতে এসে দেখতে পান, মন্দিরের পেছনের বেড়ার ওপরের টিন ফাকা ও কালী প্রতিমার মাথা বিচ্ছিন্ন অবস্থায় নিচে পড়ে আছে।