নিহত শিশুর চাচা মো. ইউসুফ ঘরামী জানান, মঙ্গলবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে একদল দুর্বৃত্ত তার ভাই ইসমাইল ঘরামীর ঘর থেকে বেরিয়ে যায়। ডাকচিৎকারে আশপাশের লোকজন এসে ঘরে ছোট্ট শিশু ও মাকে দেখতে পেলেও ৬ষ্ঠ শ্রেণির ছাত্রী ইভাকে খুঁজে পাচ্ছিলনা তারা। অনেক খোঁজাখুঁজির পর ঘরের দোতলায় বিবস্ত্র অবস্থায় শিশুটিকে পাওয়া যায়। পরে লোকজন তাকে উদ্ধার করে কুয়াকাটা ২০ শয্যা বিশিষ্ট হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে হাসপাতালের চিকিৎসক শিশুটিকে মৃত ঘোষণা করেন।
ডা. আরিফুজ্জামান জানান, কুয়াকাটা হাসপাতালে আসার আগেই শিশুটির মৃত্যু হয়েছে। এ বিষয়ে পরীক্ষা- নিরীক্ষা ছাড়া কিছুই বলা যাচ্ছে না।
মহিপুর থানার ওসি মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘কী কারণে বা কারা এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে তা এখনও স্পষ্ট নয়। শিশুটি ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে কিনা তা পরীক্ষা-নিরীক্ষা ছাড়া বলা যাবে না।’