তিনি বাংলা ট্রিবিউনকে জানান, জাহেদকে সংশ্লিষ্ট মামলায় আদালতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।
জাহেদুল ইসলাম একই উপজেলার হোয়ানক ইউনিয়নের হরিয়ারছড়া এলাকার লোকমান হাকিমের ছেলে। আর মাদ্রাসা ছাত্রী নাহিদা আক্তার কালারমারছড়া ইউনিয়নের অফিসপাড়ার আহমদ হোসনের মেয়ে।
এর আগে, মহেশখালী উপজেলার কালারমারছড়া আদর্শ দাখিল মাদ্রাসার নবম শ্রেণির ছাত্রী নাহিদা আক্তারের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ব্যাপক আলোচনা শুরু হয়। ছবিতে ওই ছাত্রীর মুখে-কপালে সেলাই করা আঘাতের চিহ্ন ছিল।
জানা যায়, নাহিদা আক্তার আর জাহেদুল ইসলামের প্রেমের সম্পর্ক ছিল। বিষয়টি পরিবারের সবাই জানতো। কিন্তু তাদের বিয়ের ব্যাপারে উভয় পরিবারের অসম্মতি ছিল। এমনকি নাহিদারও সম্মতি ছিল না। তারপরও পরিবারের কথা অমান্য করে বার বার বিয়ের জন্য চাপ সৃষ্টি করে আসছিল জাহেদ। এক পর্যায়ে ক্ষুদ্ধ হয়ে নাহিদার হাতে, মুখ ও পেটে ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাত করে পালিয়ে যায় জাহেদ।
গত ২৫ ফেব্রুয়ারি রাতে এ ঘটনাটি ঘটলেও তা প্রকাশ পায় ২৭ ফেব্রুয়ারি রাতে। পরে এ ঘটনায় ৬ জনের বিরুদ্ধে মামলা হয়।
/এআর/