এর আগে সকাল ৮টার দিকে উখিয়া ও টেকনাফের ১৬২টি কেন্দ্রে টিকা খাওয়ানো কার্যক্রম শুরু হয়।
প্রতিমন্ত্রী জাহিদ মালিক বলেন, ‘মিয়ানমার থেকে বিতাড়িত হয়ে আশ্রয়ের জন্য আসা রোহিঙ্গাদের স্বাস্থ্য ঝুঁকির কথা চিন্তা করে স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় তাদের কলেরা জনিত ডায়রিয়া রোগের টিকা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়। সেই লক্ষ্যে প্রথম দফায় সাড়ে ছয় লাখ ও দ্বিতীয় দফায় আড়াই লাখ রোহিঙ্গাকে টিকা খাওয়ানো শুরু হয়েছে। এর আগে হাম, যক্ষা, পোলিও-সহ অন্যান্য রোগের টিকা ও চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।’
তিনি বলেন, ‘বিপুল সংখ্যক রোহিঙ্গার জন্য এখনও পর্যাপ্ত সুপেয় পানি ও স্যানিটেশন ব্যবস্থা সম্ভব হয়নি। এই অবস্থায় কলেরা রোগ সৃষ্টি হতে পারে।’
এ সময় প্রতিন্ত্রীর সঙ্গে স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালক প্রফেসর আবুল কালাম আজাদ, জাতীয় অধ্যাপক শায়েলা খাতুন, স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব হাবিবুর রহমান, চট্টগ্রাম স্বাস্থ্য বিভাগের পরিচালক ডা. এএম মজিবুল হক, কক্সবাজার সিভিল সার্জন ডা. আব্দুস সালাম ও চট্টগ্রাম সিভিল সার্জন ডা. আজিজুর রহমান সিদ্দিকীসহ স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আরও পড়ুন:
প্রতিবেশীদের মমতায় বেঁচে আছে ওরা দুই ভাই