বিজিবি’র এই কর্মকর্তা জানান, টেকনাফের নাজিরপাড়া থেকে মিয়ানমারের প্রাংপ্রু পর্যন্ত (বিআরএম-৫ থেকে বিআরএম-৭ পর্যন্ত) যৌথ টহল সম্পন্ন হয়। সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত সৌহার্দ্যপূর্ণ পরিবেশে যৌথ টহল অনুষ্ঠিত হয়। পরে সকাল সাড়ে ১১টার সময় বিজিবি সদস্যরা টেকনাফ বাংলাদেশ-মিয়ানমার ট্রানজিট জেটি হয়ে ফিরে আসেন।
উক্ত টহলে বিজিবি’র পক্ষে সুবেদার মো. ইব্রাহিম হোসেন এবং বিজিপি’র পক্ষে নম্বর (৪) বর্ডার গার্ড পুলিশ ব্রাঞ্চের পিয়েং পেও ক্যাম্পের ইনচার্জ থেইন লিন মং নেতৃত্ব দেন।
টেকনাফ সদর বিওপির কমান্ডার সুবেদার ইব্রাহিম হোসেন জানান, সৌহার্দ্যপূর্ণ সহাবস্থানের লক্ষ্যে নাফ নদীতে যৌথ টহল সম্পন্ন হয়েছে। উভয় দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী সীমান্তে মাদক পাচার, অবৈধ অনুপ্রবেশ রোধ ও মাছ ধরার জেলেদের বিষয়ে কোনও সমস্যা সৃষ্টি হলে প্রয়োজনে পতাকা বৈঠকের মাধ্যমে শান্তিপূর্ণভাবে সমাধানে সচেষ্ট থাকবে বলে ঐক্যমত পোষণ করেন।
উল্লেখ্য, ২০১৮ সালে প্রথমবারের মতো গত ৫ মার্চ নাফ নদীর শাহপরীর দ্বীপ এলাকায় দুই দেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর মধ্যে যৌথ টহল অনুষ্ঠিত হয়।